নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা দিন ৮ নং ওয়ার্ড পাঠান টুলী আইল পাড়ায় ভোকেশনাল মাঠে বহুতল ভবনের কাজ শুরু করায় ক্ষোভ প্রকাশ জানিয়েছেন বিভিন্ন এলাকার ছাত্র -ছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ,
ভোকেশনাল মাঠে খেলাধুলা করে বাংলাদেশর জাতীয় ফুটবল দলের অনেক প্লেয়ার তৈরী হয়েছে বলে যানা গিয়েছে এই মানববন্ধন কর্মসুচি থেকে।
খেলার মাঠটি অক্ষত রাখার জন্য গত ৩১ মে সোমবার শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও এলাকাবাসী অধ্যক্ষ বরাবর বেলা ১২ ঘটিকায় একটি আবেদন পত্র জমা দেন। আবেদনটি গ্রহণ করেন অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানের ইনস্ট্রাক্টর রসায়ন বিভাগের লিটন চন্দ্র সাহ, এতে কোনো সুফল না আসাতে পরে আবার (২) দুশরা জুন মাঠ রক্ষার দাবিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকেকে স্মারকলিপি জমা দান করেন শিক্ষার্থী, এলাকাবাসী ও জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড় সহ বিভিন্ন ফুটবল একাডেমির খেলোয়াড় গন।
তারই ধারাবাহিকতায় রোজ বৃহস্পতিবার জুনের ৩ তারিখ সকাল ১০ ঘটিকায় পাঠানটুলী বাস ইষ্টান থেকে গন মিছিল শুরু করে ভোকেশনাল মাঠ গেটের মুখে সকলের উপস্থিতিথ থেকে এই মানববন্ধন কর্মসুচী করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অত্র এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান ইসমাইল মাদবর, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ সুজন, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক খেলোয়াড় মোতালেব হোসেন,
জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড় সোহেল রানা, সমাজ সেবক মোহাম্মদ শাহজাহান, আব্দুল আলী ফকির স্মৃতি সংসদের প্রধান সমন্বয় গোলাম মোস্তফা,
বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রীর কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি জেসমিন আক্তার, ছাত্র ফেডারেশনের জেলা সভাপতি ইলিয়াস জামান,মাঠরক্ষা প্রচেষ্টাকারী সংগঠক আবু সাইদ, মতিউর রহমান শরিফ, কামরুল হাসান শাকিল, মোঃ সজল,মোঃ ইসমাইল হোসেন, তারিফ,আমিনুল ইসলাম রকি,মোঃ হাসান,সোহান,মারুফ, ইমরুল, হাসন,লিমন সহ অত্র এলাকার ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবকব্ন্দ ও এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে কেন এক অভিভাবকের কাছে জানতে চাইলে বলেন দিনের পর দিন কিছু কিছু কুচরিত্র মানুষ ধ্বংস করে দিচ্ছে খেলার মাঠ গুলো বাংলাদেশ সরকার যেখানে মানুষের সেবায় ব্যস্ত সেখানে কিছু মানুষ নিজের পকেট ভাড়ী করায় ব্যস্ত, কি এমন দরকার এই মাঠে বহুতল ভবনের, আগের যে পুরনো ভবন গুলো আছে খোঁজ নিয়ে দেখা যাবে সেগুলো খালি পরে থাকে, আজ আমাদের জন জীবন বন্দী কারাগারে
আটকে যাচ্ছে, অত্র এলাকায় তেমন কোনো মাঠ নেই এই একটি মাঠ যেখানে কিছুটা সময় বাচ্চাদের খেলার সময় খেলতে পারে, আজ সেই মাঠ নিয়ে শুরু হচ্ছে নানান বাহানা কেন, হ্যা আমাদের দেশ উন্নয়ন হচ্ছে পাশাপাশি সরকারি কর্মশালা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মকে গরে তুলতে হবে এটা আমরাও চাই, তবে আমাদের সকলের একটি দাবি তা হচ্ছে ঠিক যেমন একটি গাছ কাটলে দুটি গাছ বুনতে হয়, তেমনি মাঠ প্রয়োজনে ব্যবহার হবে ভালো কথা আমাদের সন্তানদের জন্য আরেকটি মাঠ ব্যবস্তা কের দিতে হবে এটাই আমাদের দাবি নয়তো আমাদের এই মানববন্ধন কর্মসুচি চলছে চলবে প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আমাদের দাবি নিয়ে আমরা যাবো।