নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা খানপুর হাসপাতাল প্রতি দিন গড়ে প্রায় ১৫০০ রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে, এতে করে হিমসিম খেতে হচ্ছে বর্তমান যে সকল ডাক্তার রয়েছে এতো রোগী আসে এই নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে যেখানে আরো ডাক্তার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা।
হাসপাতালে রোগী আসেন উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসা সেবা নিয়ে অনেকেই সন্তুষ্ট , কিন্তু অন্য দিকে পোহাতে হচ্ছে নানা জটিলতা এবং দালাল চক্রের হয়রানি যেমনটি অভিযোগ পাওয়া গেছে হাসপাতালে আসা এক রোগীর অভিবাবকের কাছ থেকে, ৭ মে রোজ শনিবার এক রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঢাকা মেডিকেল এমারজেন্সি যাওয়ার জন্য সরকারি এম্বুলেন্স খোঁজ করতে থাকেন ঠিক সেই সময় প্রাইভেট এম্বুল্যান্স ড্রাইভার তাকে বিভিন্ন কৌতুহল দেখায় সরকারি এম্বুলেন্সের এতে করে সেই রোগীর অভিভাবক পরে যায় বিভ্রান্তে কিছু করার নেই জীবন বাচানোর চেষ্টায় গন্তে হয় এম্বুলেন্সের বেশি ভাড়া এবং সরকারি এম্বুলেন্সের সেবা থেকে পরতে হচ্ছে পিছিয়ে।
এদিকে দেখা গিয়েছে সরকারি হাসপাতালে বহিরাগত কোনো প্রকার এম্বুলেন্স বা ব্যক্তিগত গাড়ি পার্কিং নিষেধ থাকা শর্তেও পার্কিং করে রেখেছে ড্রাইভিং শিখানো গাড়ি ও ভাড়ায় চালিত এম্বুলেন্স যেখানে সরকারি এম্বুলেন্সের কোনো চিত্র দেখা যায় না আর থাকলেও তা ঢেকে গিয়েছে মালিকানা এম্বুলেন্সের সিরিয়ালে।
এবিষয় নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা খানপুর হাসপাতালের সুপার আবুল বাসার সাহেব জানিয়েছন হাসপাতালের ভিতরে প্রাইভেট এম্বুল্যান্স রাখবার কোনো নিয়ম নেই তার পরে-ও কিছু লোকজন এই গাড়ি গুলো রাখছেন আমরা বার বার নিষেধ করার পরে-ও রাখছেন, তবে আজ সবাইকে ডেকে নিষেধ করবো এর পরে-ও না শুনলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।
তবে নাম প্রকাশ না করা একজন জানিয়েছেন এই এম্বুলেন্স গাড়ি গুলো পরিচালনা করছেন খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালের এম্বুলেন্সের ড্রাইভার আবু,শফি মোল্লা ও আল আমিন।