মামলা দায়ের করায় বাদী মো: রাসেলকে প্রান নাশের হুমকি দিয়েছে মামলার বিবাদী রেজাউল গং। এ ঘটনায় রাসেল মিয়ার পুএ মো: হাসান জীবনের নিরাপওা চেয়ে পুলিশ সুপার বরাবর একটি অভিযোগ পএ দায়ের করেন।
অভিযোগে বাদী উল্লেখ্য করেন, আমি হাসান সাত মাস যাবত সোপ আপ নামক একটি প্রতিষ্ঠানে সেলস অফিসার পদে চাকুরি করে আসিতেছিলাম। একই প্রতিষ্ঠানে বিবাদী রেজাউল মিয়া(২৮), মো: বাপ্পী হায়দার (৩২), সাইফুল রহমান শোভন (২৬), ফাতিম আঞ্জুম অপি (২৫),মো: সুখন (২৪), রাকিব(২৫), রবিন মিয়া (১৯), নাজমুল (২৬),ইমরান (২০), মো: সবুজ। তিনি আরো উল্লেখ্য করেন, ২ ও ৩ নং আসামীর সাথে আমার পূর্বে থেকেই বিবাদ ছিল। তারা আমাকে বিভিন্ন অযুহাতে চাকুরি থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি প্রদর্শন করতো। এছাড়াও অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করতো-এর জের ধরেই গত ১মে সন্ধায় ফলপট্রি অভি ষ্টোরে মাল বিক্রি করে বিক্রিত টাকা ৮,০৩০০০(আট লাখ তিন হাজার) নগদ টাকা ১,২,৩,৪,৫ আসামী আমার কাছ থেকে টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
এসময় আমাকে কিল,ঘুষি,চর,থাপ্পড় মারে। এ ঘটনায় আমার মামাকে আমি খবর দিলে মামা ঘটনাস্হলে আসলে তাকে ও মারধর করে। পরে নিজেকে প্রানে বাচাঁতে নারায়নগঞ্জ সদর হাসপাতালে গেলে আমার বিবাদীগন উল্টো আমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। এই মামলার জেরে আমার জেল ও খাটতে হয়েছে। অথচ মুল আসামীরা এখনও ধরা ছোয়ার বাহিরে। তিনি আরো উল্লেখ্য করেন,তারা আমাকে জেলে দিয়ে ও ক্ষ্যান্ত হয়নি। আমার বাবাকে নারায়নগঞ্জ কোর্টের পশ্চিমপাড়ে বুড়াবুড়ির হোটেলের সামনে একা পেয়ে নীলাফুলা জখম ও তার গলায় থাকা ১ ভরি ওজনের স্বর্নের চেইন ও নগদ সতের হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে ফতুল্লা থানায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন যাহার নং ৪০১৮ এবং জিডি নং ৬৬৪। বিবাদীগনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলে মামলা তুলে না নিলে মেরে আমি ও আমার পরিবারের লোকজনকে প্রান নাশের হুমকি দেয়। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন নিরাপওা হীনতাই ভূগছি