ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।

গত পরশুদিন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বারুইপুর জেলা পুলিশের অধীনে ক্যানিং এর পিয়ারে পার্ক এলাকায় আততায়ী দ্বারা খুন হয়ে যায় তৃনমূল দলের পঞ্চায়েত সদস্য স্বপন মাঝি ও তৃনমূল দলের স্হানীয় নেতা ঝন্টু হালদার এবং ভূতনাথ প্রারামানিক। এখনো এই খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কারণে মোট ছয়জন কে বারুইপুর জেলা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। কিন্তু এই খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার মূল অপরাধী রফিকুল সরদার এখনো খোঁজ পাওয়া যায় নি। তার খোঁজে চিরুনি তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে বারুইপুর জেলা পুলিশ।

আজ পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায এবং তৃনমূল দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক যুবরাজ অভিষেক ব্যানার্জী নির্দেশ মেনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের হাতে চার লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে যান পশ্চিম বাংলার তৃনমূল দলের লোকসভা র সদস্য শ্রীমতী কাকলী ঘোষ দস্তিদার সাথে পশ্চিম বাংলার বিধান সভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ও সুন্দর বন উন্নয়ন বোর্ড এর চেয়্যারম্যান জননেতা শওকাত মোল্লার নেতৃত্ব বিশাল একটি তৃনমূল দলের নেতৃত্ব ও বিধায়ক দল। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সাথে মিলিত হয়ে তারা তাদের কে সমবেদনা জানান। এবং এই খুনের ঘটনায় জড়িত ব্যাক্তিদের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জন্য দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ করেন।

আজকের এই প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন পশ্চিম বাংলার সুন্দর বন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা ও পশ্চিম বাংলার মন্ত্রী দিলীপ মন্ডল ও ক্যানিং পশ্চিম এর বিধায়ক পরেশ রাম দাম ৃবিধায়ক বিশ্বনাথ দাস এবং বারুইপুর পূর্বে র বিধায়ক বিভাস সরদার বিধায়ক নমিতা সাহা বিধায়ক সুব্রত মন্ডল ও বিধায়ক গনেশ চন্দ্র মন্ডল ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সুন্দর বন জেলা তৃনমূল দলের সভাপতি ও বিধায়ক যগোরন্জন হালদার এবং ক্যানিং পূর্বে র লড়াই করা তৃনমূল দলের যুব সভাপতি সাদেক লস্কর, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা সুন্দর বন যুব তৃনমূল দলের সভাপতি বাপি হালদার এবং বারুইপুর পূর্বে র তৃনমূল দলের সভাপতি শ্যামসুন্দর চক্রবর্তী এবং জেলা পরিষদ সদস্য জয়ন্ত ভদ্র ক্যানিং পূর্বের তৃনমূল দলের সভাপতি মোক্তার সেখ সহ বিভিন্ন বিধান সভার তৃনমূল দলের সভাপতি ও দলের বিধায়করা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *