কলকাতা শহর থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।।
ত্রিপুরার শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশের জঘন্য ভূমিকা এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব সরকারের অপদার্থের এবংদেবাঙ্গসুদ এবং বিজেপি নেতা ও কর্মীদের দ্বারা ত্রিপুরার তৃনমূল দলের নেতা ও কর্মীদের উপর হামলা ও মিথ্যা কেস দেওয়ার প্রতিবাদ জানাতে ত্রিপুরার তৃনমূল দলের নেতৃত্ব রাজ্যের রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য কাছে ডেপুটেশন দেওয়ার সময় চেয়ে সময় দিল না ত্রিপুরার রাজভবন থেকে।
প্রথমে রাজভবন থেকে বলা হয় করোনা পরিস্তিতিতে আট জনের বেশি তৃনমূল দলের সদস্য ত্রিপুরার রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য এর সাথে দেখা করতে পারবে। কিন্তু আজ রাজভবন থেকে বলা হয় করোনা পরিস্তিতিতে এবং সামনে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ত্রিপুরার রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য খুবই ব্যাস্ত থাকবেন।
তাই তার পক্ষে সময় দেওয়া সম্ভব নয়। এই ঘটনা নিয়ে ত্রিপুরার রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য এর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন তৃনমূল রাজ্যে নেতৃত্ব। তাদের দাবি ত্রিপুরার রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য তিনি কেন্দ্র এর নির্দেশ ও বিজেপি নেতৃত্বের কথা শুনে চলছেন। তবে এই মুহূর্তে ত্রিপুরার রাজ্যপাল শ্রী সত্যদেব নারায়ণ আচার্য সাথে তৃনমূল দলের পশ্চিম বাংলার মন্ত্রী শ্রী ব্রাত্য বসু ও মলয় ঘটক সহ যে আটজন সদস্য দেখা করার কথা ছিল তা হচ্ছে না।
এর মধ্যে গতকাল গভীর রাতে, ৭,ই, আগাস্ট ত্রিপুরার আমবাসায় পশ্চিম বাংলায় থেকে যাওয়া তৃনমূল নেতা ও নেত্রী শ্রী দেবাঙ্গসু ব্যানার্জী ও জয়া দত্ত ও সুদীপ রায় এর আশ্রয় দেওয়ার দায়ে ত্রিপুরার তৃনমূল নেতা শ্রী উত্তম দুলই সহ পাচজন কে ত্রিপুরা রাজ্যের পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এই ঘটনার খবর পেয়ে আজ আগরতলায় ছুটে গেছেন পশ্চিম বাংলার আইন মন্ত্রী শ্রী মলয় ঘটক। তাদের জামিন দেবার জন্য সব ধরনের সাহায্য করবে বলে জানিয়েছেন।
কিছুদিন আগে পশ্চিম বাংলা থেকে ত্রিপুরার আমবাসায় দলীয় কাজে যাবার সময় ত্রিপুরার পুলিশ গ্রেপ্তার করে তৃনমূল নেতা শ্রী দেবাঙ্গসু ব্যানার্জী ও সুদীপ রায় এবং শ্রী মতি জয়া দত্ত কে। সেই সময় পশ্চিম বাংলা থেকে ত্রিপুরায় ছুটে গেছেন তৃনমূল নেতা ও সংসদ সদস্য শ্রী অভিষেক ব্যানার্জী সহ অন্যান্য রাজ্যে নেতৃত্ব। পরে তাদের জামিন করে নিয়ে আসেন।।