আল-আমীন ইসলাম নিজস্ব প্রতিবেদক
বর্তমান সময় দেখা যাচ্ছে যুব সমাজের অনেক ছেলে মেয়ে মাদকের সঙ্গে জরিয়ে যাচ্ছে যাঁর কারণে মানছে না পরিবার বা এলাকার বড় কি’বা মুরব্বিদের। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে প্রতিটি পাড়া মহল্লায় কিছু সংখ্যক কিশোর বা যুবক বয়সী ছেলে রাত ভর বিভিন্ন অলিগলি বা রাস্তায় ঘুরাফেরা করে যার কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে শুধু মাত্র মাদক বা ছিনতাই করার জন্য।

এতে করে হয়রানি হচ্ছে সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন পেসার শ্রমিক বা কর্মচারী, তবে একটি প্রশ্ন থেকে যায় এই সমস্ত ছেলেদের মধ্যে কি শুধু স্থানীয় লোকজন না-কি বহিরাগত ভাড়াটিয়া জড়িত ?

আরো প্রশ্ন উঠে আসে যে সমস্ত পরিবারে একটি ছেলে বা মেয়ে সারারাত বাহিরে ঘুরাঘুরি করে রাত কাটিয়ে ভোরবেলায় ঘরে ঢুকে সারাদিন বিছানায় ঘুমিয়ে থাকে থাকে ঐ পরিবারের বাবা,মা কি একবারে জন্য চিন্তা করে না যে আমার সন্তান সারারাত বাহিরে ঘুরাঘুরি করে কি করে বা কেন দিন ভর ঘুমিয়ে থাকে।

হয়তো প্রশ্নের উত্তর হবে আমরা চেষ্টা করি সন্তান শুনে না, তবে সেই সমস্ত বাবা,মা একজন গার্ডিয়ান হিসেবে ব্যর্থ বাবা,মা।

প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার সকলের উদ্দেশ্য বলে যাচ্ছে আপনার সন্তান কোথায় যাচ্ছে কি করছে সবসময় খবর রাখেন যদি কোনো সমস্যা মনে করেন প্রশাসন কে অবগত করুন কি’বা স্থানীয় প্রতিনিধি কে অবগত করুন তা হলেই হয়তো আপনার আমার সন্তান একজন সঠিক মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠবে।

কিন্তু বিশেষ করে দেখা যাচ্ছে একটি ছেলে যখন বেকার থাকে বাবা,মায়ের কাছে হয়তো নিজের হাত খরচের জন্য টাকা চেয়ে থাকে তখন বাবা,মা টাকা দিতে অপারক হলেই জড়িয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন অপরাধে, যার কারণ বসতেই দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে মাদক, চিন্তাই, অপহরণ,মাডারের মতো অসংখ্য অপরাধ।

কিছু কিছু সময় দেখা যাচ্ছে একটি ছেলে যখন যে কোনো ধরনের অপরাধ করে বসে হয়তো তার বিরুদ্ধে এলাকায় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ কোনো প্রকার কঠিন বিচারের ব্যবস্তা সিদ্ধান্ত নিলে হয়তো পিছন থেকে কোনো এক বড় ভাই সেই অপরাধ ছেলের পক্ষ নিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে দেয়, পরে দেখা যায় একটি সময় তাঁকে দিয়ে বড় ধরনের অপরাধ করিয়ে নিজের সার্থ হাসছিল করে এতে করে জড়িয়ে যাচ্ছে হাজারো যুবক যুবতী।

তাই অপরাধীকে সঠিক বিচারের মাধ্যেমে অপরাধ নির্মুল করাটাই হয়তো পরিবার ও সমাজের সঠিক কাজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *