মোঃ এন.এইচ. শান্ত, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের চাকুলিয়ার বিলগুচ্ছগ্রাম(৩০)ঘর নির্মাণের ২৫বছর।

টিন সেটের তৈরি ঘরগুলো র্জীনদর্শায়া পতিত হয়ে অবকাঠামো গুলো নষ্ট হয়ে গেছে, অনেক ঘর মাটিতে পড়ে ক্ষয় হয়ে গেছে, আবার কিছুঘর কালের সাক্ষী হয়ে কোন মতে দাঁড়িয়ে আছে,যা বসবাসের জন্য অনুপোযোগী।

ঘরের বসবাসকারীরা তাদের সেই ঝুঁকি পূর্ণ ঘরছেরে গাছতলায় রাত্রি যাপন করছে। এছাড়াও লেংগাখালের দুথপারে নির্মিত ৩০ঘরের মানুষের নেই কোন যাতায়াতের পথ।সব মিলিয়ে ওই গুচ্ছ গ্রামের মানুষ গুলো অত্যন্ত দুর্বিসহ মানবেতর জীবনযাপন করছে। গুচ্ছ গ্রামের বসবাস মৃত ওয়ারেছ আলীর ছেলে পঙ্গগু ছফিয়াল মিয়া (৭০) মৃত মেছের দেওয়ানের ছেলে মকছের আলী দেওয়ান (৬০) মৃত কেরামত আলীর ছেলে আব্দুল শাফী (৫২) মৃত আঃ জব্বারের ছেলে কাজীমুদ্দিন(৪৫)মৃত আবুল হোসেন এর ছেলে আবুল কালাম (৪৭) মৃত আজিজল হকের ছেলে বদিয়াজ্জামান(৫০) মৃত জহির উদ্দিনের ছেলে সোহাগ মিয়া (১৫)সহ আরো অনেকে বলেন যে ১৯৯৬ইংসালে তৎকালীন ইউএনও তপনকুমার ঘোষের তত্ত্বাবধায়নে নির্মাণ হয়েছে এই গুচ্ছ গ্রাম।

গুচ্ছ গ্রাম টি উদ্বোধনের সময় স্যার বলে ছিলেন যে তিনি আমাদের যাতায়াতের জন্য একটি রাস্তা করে দেবেন। এরপরে স্যার বদলী হয়ে যাওয়ার পর ২৫ বছর পার হলেও আজ ও কেহ আমাদের দিকে তাকায়নি।

আমাদের মধ্যে কেহ অসুস্থ হলে কিংবা বাড়িতে আগুন লাগলে ডাক্তার ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার পূর্বেই আমাদের পূর্ণাঙ্গ ক্ষতি হয়ে যাবে। এছাড়াও বর্ষা কালে ও বন্যার সময় আমাদের ছেলে-মেয়েরা স্কুল-কলেজে যেতে পারে না। এজন্য তাদের দাবি নতুন আঙ্গিকে ইটের তৈরি ঘরনির্মান ও যাতায়াতের জন্য একটি নতুন রাস্তার।ধধধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *